অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯

অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯ – অর্গানন অভ মেডিসিন অধ্যায়: ১৫-১৯ পর্যন্ত-

১।লক্ষণের  মূল্যায়ন [অনুচ্ছেদ: ১৫৩ – ১৫৬]
২।হোমিওপ্যাথিক অ্যাগ্রাভেশন[অনুচ্ছেদ: ১৫৭- ১৬১]অর্গানন অভ মেডিসিন।
৩।পর্যাপ্ত সংখ্যক পরীক্ষিত ঔষধ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে ঔষধ নির্বাচন যেভাবে করতে হবে [১৬২ – ১৭১]অর্গানন অভ মেডিসিন।
৪। রোগীর মধ্যে রোগের লক্ষণ যদি থাকে অত্যন্ত কম তাহলে চিকিৎসা যেভাবে করতে হবে [অনুচ্ছেদ: ১৭২ – ১৮৪]অর্গানন অভ মেডিসিন।।
৫। স্থানীয় রোগের চিকিৎসা [অনুচ্ছেদ: ১৮৫ – ২০৩]অর্গানন অভ মেডিসিন।

অধ্যায়:১৫ 
অধ্যায়: ১৫ : লক্ষণের  মূল্যায়ন: [অনুচ্ছেদ: ১৫৩ – ১৫৬]:অর্গানন অভ মেডিসিন।
অনুচ্ছেদ: ১৫৩ : ঔষধ নির্বাচনের জন্য যে ধরনের লক্ষণ আমাদের প্রয়োজন:
পাদটীকা:১০৯:[ অনুচ্ছেদ:১৫৩]: রেপার্টরীর ব্যবহার সম্পর্কে হ্যানিম্যান যা বলেছেন: :
অনুচ্ছেদ: ১৫৪ : রোগীর জন্য নির্বাচিত যে ঔষধটির মধে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ এবং সাদৃশ্য থাকবে সবচেয়ে বেশী সেই ঔষধটিই হবে রোগীর
জন্য সবচেয়ে উপযোগী ঔষধ:[ অনুচ্ছেদ: ১৪৭ এরসাথে তুলনাযোগ্য]:
অনুচ্ছেদ: ১৫৫: সঠিক ঔষধটি প্রয়োগের পর সদৃশ লক্ষণগুলো ক্রিয়াশীল হলে সাধারণ লক্ষণগুলোর অবস্থা কি হয়:
অনুচ্ছেদ: ১৫৬: একটি রোগের (রোগীর লক্ষণসমষ্টির) সমস্ত লক্ষণই কি একটি ঔষধের সমস্ত লক্ষণের সাথে মিলে যাবে, যদি না যায়, তাহলে
এর কারণ কি?:

অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯
                                                                     অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯

অধ্যায়: ১৬ অর্গানন অভ মেডিসিন।
অধ্যায়: ১৬ : হোমিওপ্যাথিক অ্যাগ্রাভেশন [অনুচ্ছেদ: ১৫৭- ১৬১]:অর্গানন অভ মেডিসিন।।
অনুচ্ছেদ: ১৫৭: সদৃশ (হোমিওপ্যাথিক) বা ঔষধি বৃদ্ধি:
অনুচ্ছেদ: ১৫৮:  প্রাকৃতিক রোগটিকে পরাভূত ও ধ্বংস করতে হলে ঔষধি রোগটিকে অবশ্যই অধিকতর শক্তিশালী হতে হবে:
তরুণ রোগের চিকিৎসায় ঔষধের মাত্রা যত ক্ষুদ্র হয় সদৃশ বৃদ্ধিও তত সামান্য হয়:(অনুচ্ছেদ :১৫৯)
অনুচ্ছেদ: ১৬০: হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাত্রাকে এতটা ক্ষুদ্র করাই যায় না যে, তা প্রাকৃতিক রোগকে প্রশমিত, পরাভূত এমনকি সম্পূর্ণরূপে
নিরাময় ও বিনষ্ট করতে পারে না :

পাদটীকা: ১১০ [অনুচ্ছেদ]: ১৬০: সালফার প্রয়োগের পর যখন কোন চুলকানিগ্রস্ত রোগীর চুলকানি বেড়ে যায় তখন অনভিজ্ঞ চিকিৎসক
জানেনই না যে, এই বৃদ্ধি রোগের নয় বরং সালফারেরই বৃদ্ধি:

অনুচ্ছেদ: ১৬১: ক্রনিক রোগের মূল লক্ষণসমূহের এইরূপ বৃদ্ধি চিকিৎসার শেষে যখন আরোগ্য প্রায় আসন্ন অথবা শেষ কেবলমাত্র তখনই দেখা
দিতে পারে:
অধ্যায়: ১৭ অর্গানন অভ মেডিসিন।

অর্গানন অভ মেডিসিন অধ্যায় ১৫-১৯ পর্যাপ্ত ঔষধ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে ঔষধ নির্বাচন:

পর্যাপ্ত সংখ্যক পরীক্ষিত ঔষধ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে ঔষধ নির্বাচন যেভাবে করতে হবে:

অধ্যায়: ১৭: [১৬২ – ১৭১] :অর্গানন অভ মেডিসিন।
অনুচ্ছেদ: ১৬২ : পর্যাপ্ত সংখ্যক ঔষধ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে ঔষধ নির্বাচন যেভাবে করতে হয়:
প্রয়োগকৃত ঔষধটি আংশিক সদৃশ হলেও তার লক্ষণসমূহের সাথে রোগের লক্ষণসমূহের যতটুকু মিল থাকে ততটকুই আরোগ্য হয়:(অনুচ্ছেদ: ১৬৩)
অনুচ্ছেদ: ১৬৪ : অল্প সংখ্যক লক্ষণের সাদৃশ্যেও রোগ বিশেষ উপদ্রব ব্যতীত আরোগ্য হতে পারে যদি সেগুলো বিশেষ, পরিচায়ক বা বিরল
প্রকৃতির হয়:
অনুচ্ছেদ:১৬৫ : লক্ষণসমষ্টির মধ্যে যদি শুধুমাত্র সাধারণ লক্ষণ থাকে:
অনুচ্ছেদ: ১৬৬ : প্রয়োজনীয় ঔষধের অভাব এখন আর নেই:
প্রথম অসম্পূর্ণ সদৃশ ঔষধ প্রয়োগে গুরুতর কোন অতিরিক্ত লক্ষণ দেখা দিলে করণীয়:(অনুচ্ছেদ: ১৬৭ )
অনুচ্ছেদ: ১৬৮ : ঔষধটি যদি সম্পূর্ণ সদৃশ নাও হয়, তাহলেও উহা রোগীকে আরোগ্যের দিকে অগ্রসর করে অনেক দূর নিয়ে যায়:
অনুচ্ছেদ:১৬৯:যথেষ্ট সংখ্যক ঔষধের সাথে পরিচয় না থাকার কারণে ঔষধ নির্বাচনকালে উপযুক্ততার দিক দিয়ে দুটি ঔষধ প্রতিদ্বন্দিতা করলে
করণীয়:

অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯
                                                                       অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯

অনুচ্ছেদ:১৭০:ঔষধ নির্বাচনের জন্য সব সময় রোগের অবশিষ্ট বর্তমান লক্ষণসমষ্টিকেই অবলম্বন করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৭১ : সোরা থেকে উৎপন্ন অযৌন ক্রনিক রোগ আরোগ্যে বর্তমান সদৃশ লক্ষণসমষ্টির ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে কতিপয় অ্যান্টিসোরিক
ঔষধের প্রয়োজন পড়ে:

অধ্যায়: ১৮
 অধ্যায়: ১৮: রোগীর মধ্যে রোগের লক্ষণ যদি থাকে অত্যন্ত কম তাহলে চিকিৎসা যেভাবে করতে হবে এবং এই অল্প লক্ষণবিশিষ্ট ক্রনিক এই
রোগগুলোকে হ্যানিম্যান যে বিশেষ বিশেষ নামে অভিহিত করেছেন:  [অনুচ্ছেদ: ১৭২ – ১৮৪] :অর্গানন অব মেডিসিন।
অনুচ্ছেদ: ১৭২ : চিকিৎসকের মধ্যে পর্যাপ্ত সংখ্যক ঔষধ সম্বন্ধে জ্ঞানের স্বল্পতা এবং রোগীর মধ্যে নিতান্ত প্রয়োজনীয় সংখ্যক বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণের
অল্পতা দুটোই সার্থক চিকিৎসার অন্তরায়:

অনুচ্ছেদ: ১৭৩ :

এক দৈশিক রোগ যেগুলোকে বলে: অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯

স্থানীয় রোগ যেগুলোকে বলে:(অনুচ্ছেদ: ১৭৪)
অনুচ্ছেদ: ১৭৫ : লক্ষণের অভাবে নয়, চিকিৎসকের অন্তর্দৃষ্টির অভাবে এমন হয়:
অনুচ্ছেদ: ১৭৬ [অনুচ্ছেদ ১৭৬] : প্রকৃত একদৈশিক রোগ:
পর্যাপ্ত সংখ্যক লক্ষণ পাওয়া না গেলে প্রথমে অল্প কয়েকটি লক্ষণের মাধ্যমেই যে ঔষধটি (অনুচ্ছেদ: ১৭৭) আমাদের বিবেচনায় সবচেয়ে সদৃশ
সেটি নির্বাচন করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৭৮ : অল্প সংখ্যক লক্ষণের সমষ্টিও রোগকে ধ্বংস করতে পারে যদি সেই লক্ষণগুলো হয় অত্যন্ত আকর্ষণীয়,সুস্পষ্ট, অসাধারণ এবং অদ্ভুত
ভাবে স্বাতন্ত্র্য সূচক: (এভাবে নির্বাচিত প্রথম ঔষধটি রোগে আংশিক ভাবে উপযুক্ত হয়:অনুচ্ছেদ: ১৭৯)
অনুচ্ছেদ: ১৮০ : এক পার্শিক রোগে ঔষধ প্রয়োগের পর অতিরিক্ত লক্ষণ  দেখা দিলে সেগুলোও রোগেরলক্ষণেরই অংশ:
অনুচ্ছেদ: ১৮১ : রোগীকে ঔষধ প্রয়োগের পর তার মধ্যে নূতন  যে লক্ষণসমূহ প্রকাশ পায় তা প্রয়োগকৃত ঐ ঔষধেরই লক্ষণ:
পাদটীকা : ১১১ [অনুচ্ছেদ: ১৮১] : ঔষধের ক্রিয়া পথ্য দ্বারা কার্যকরী না হলে যা হয়:
অনুচ্ছেদ:১৮২ : রোগে অতি অল্প সংখ্যক লক্ষণ উপস্থিত থাকলে অগত্যা তার সমষ্টির ভিত্তিতেই যতটা সম্ভব সদৃশ ঔষধটি নির্বাচন করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৮৩ : আংশিক সদৃশ ঔষধ প্রয়োগের পর নূতন  রোগীর লক্ষণসমষ্টি নূতন করে তৈরী করতে হবে:
পাদটীকা : ১১২ [অনুচ্ছেদ ১৮৩] :লক্ষণ বিকাশের অস্পষ্টতায় অভ্যন্তরীণ বোধশক্তির জড়তা যেখানে আফিম দ্বারা দূর করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৮৪ : রোগী যতক্ষণ পর্যন্ত পরিপূর্ণভাবে আরোগ্য না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে অবশিষ্ট লক্ষণসমষ্টির ভিত্তিতে যতদূর সম্ভব সদৃশ
ঔষধটি প্রয়োগ করে যেতে হবে:

Read More:হোমিওপ্যাথিতে লক্ষণ সমষ্টি সংগ্রহ

অধ্যায়: ১৯ অর্গানন অভ মেডিসিন।
অধ্যায়: ১৯ :স্থানীয় রোগের চিকিৎসা [অনুচ্ছেদ: ১৮৫ – ২০৩]:অর্গানন অভ মেডিসিন।।
অনুচ্ছেদ: ১৮৫ :  স্থানীয় রোগ:
বাহ্যিক আঘাত থেকে সৃষ্ট স্থানীয় রোগের চিকিৎসা: বাহ্যিক চিকিৎসা যেমন অযৌক্তিক তেমনই ক্ষতিকর (অনুচ্ছেদ: ১৮৬)
অনুচ্ছেদ: ১৮৮ : স্থানীয় রোগকে শুধুমাত্র স্থানীয় মনে করা চিকিৎসা শাস্ত্রের পুরাতন ধারায় বিশ্বাসী চিকিৎসকদের অনেক বৃহৎ এবং
অনিষ্টকর ভুলের মধ্যে অন্যতম:
পাদটীকা : ১১৩ [অনুচ্ছেদ: ১৮৮] : অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসকদের অন্যতম প্রধান ভুল:
অনুচ্ছেদ: ১৮৯ :স্থানীয় রোগ (যদি বাহ্যিক কোন আঘাত থেকে সৃষ্ট না হয়) অভ্যন্তরীণ রোগেরই ফল:
অনুচ্ছেদ: ১৯০ : দেহের বাইরের অংশে কোন রোগ বাহ্যিক কোন সামান্য আঘাতে কিংবা কোন আঘাত ব্যতীত হয়ে থাকলে তার চিকিৎসা
অভ্যন্তরীণ ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমেই করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৯১ : বাহ্যিক কারণ থেকে মোটেও উদ্ভূত নয় এরূপ বাহ্যিক রোগের চিকিৎসা সদৃশ অভ্যন্তরীণঔষধ দ্বারাই করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৯২ : বাহ্যিক আঘাত থেকে উৎপন্ন নয় এরূপ স্থানীয় রোগের চিকিৎসা করতে হলে রোগীর শারীরিক ও মানসিক লক্ষণসমূহ একত্র
করে তার একটি লক্ষণসমষ্টি তৈরী করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৯৩ : স্থানীয় রোগটি দেহের সমগ্র রোগেরই অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ মাত্র যা সর্বাপেক্ষা বিবেচ্য ও লক্ষণীয় লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি:
অনুচ্ছেদ: ১৯৪ : অল্পদিন স্থায়ী তরুণ রোগে কিংবা বহুদিন স্থায়ী স্থানীয় রোগে আক্রান্ত স্থানে কোন প্রকারবাহ্যিক প্রলেপ বা মর্দন প্রয়োগ করা

অনুচ্ছেদ:(অনুচ্ছেদ: ১৮৭)
অনুচ্ছেদ: ১৯৫ : সোরা ঘটিত স্থানীয় রোগের চিকিৎসা যেভাবে করতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ১৯৬ : যদিও এরূপ মনে হয় যে, স্থানীয় রোগে নির্বাচিত ঔষধটি অভ্যন্তরীণ প্রয়োগের সাথে বাহ্যিক প্রয়োগে আরোগ্য  হবে দ্রুত কিন্তু
তা ঠিক নয়:
অনুচ্ছেদ: ১৯৭ : অভ্যন্তরীণ ঔষধটির যুগপৎ প্রয়োগে সর্বাঙ্গীণ রোগটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হলো কি না তা নির্ণয় করাকঠিন এবং কোন কোন ক্ষেত্রে অসম্ভব:
পাদটীকা : ১১৪ [অনুচ্ছেদ: ১৯৭] : ১৯৭ নম্বর অনুচ্ছেদে হ্যানিম্যান যা বলেছেন এখানে তার উদাহরণেরসন্ধান দিয়েছেন:
অনুচ্ছেদ: ১৯৮ : ক্রনিক রোগের চিকিৎসায় স্থানীয় লক্ষণগুলো বাহ্যিক ঔষধ প্রয়োগ করে দূর করা উচিতনয় যে কারণে:
অনুচ্ছেদ: ১৯৯ : সর্বদিক দিয়ে উপযুক্ত সদৃশ ঔষধটি নির্বাচনের পূর্বেই ক্রনিক রোগের স্থানীয় লক্ষণগুলো বিভিন্ন উপায়ে ধ্বংস করা হলে রোগটির
চিকিৎসা যে কারণে আরও দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে:
পাদটীকা : ১১৫ [অনুচ্ছেদ: ১৯৯] : হ্যানিম্যানের সময়ের পূর্বে আঁচিল জাতীয় রোগের চিকিৎসায় যা করা হতো:
অনুচ্ছেদ: ২০০ : যখন বাহ্যিক বিকৃতি কেবলমাত্র অভ্যন্তরীণ ঔষধ সেবনে দূরীভূত হয় শুধুমাত্র তখনই জানতেপারা যায় যে, রোগটি নির্মূল হয়েছে:
অনুচ্ছেদ: ২০১ :স্থানীয় রোগ যাই হোক না কেন তা সমগ্র রোগেরই অংশ:
পাদটীকা : ১১৬ [অনুচ্ছেদ: ২০১] : অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসকদের দ্বারা স্থানীয় রোগের চিকিৎসার ফলে রোগীর জীবনী শক্তি যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়:
অনুচ্ছেদ: ২০২ : বাহ্যিক ঔষধের স্থানীয় প্রয়োগ অভ্যন্তরীণ রোগটিকে বৃদ্ধি করে :
অনুচ্ছেদ: ২০৩ : অভ্যন্তরীণ রোগ আরোগ্য না করে স্থানীয় লক্ষণ সমূহের বাহ্যিক চিকিৎসাই সকল ক্রনিক রোগসমূহের মূল কারণ:
পাদটীকা : ১১৭ [অনুচ্ছেদ: ২০৩] : এ পর্যন্ত সকল প্রকার ক্রনিক রোগের উৎপত্তি যেভাবে হয়েছে।

Share this content:

Dr. Khatun invites you to join her in this journey with City Homeo. Your engagement and encouragement are crucial in advancing this endeavor. Together, we can strive towards a healthier community and a better tomorrow.

1 thought on “অর্গানন অভ মেডিসিন ১৫-১৯”

Comments are closed.