অর্গানন অভ মেডিসিন ৩০টা অধ্যায়ে

অর্গানন অভ মেডিসিন ৩০টা অধ্যায়ে ভাগ করেছি পড়ার সুবিধার্থে।এখানে প্রথম অধ্যায়ের কিছু অংশ তুলে ধরলাম। আশা করি এখন থেকে অর্গানন অভ মেডিসিন পড়তে গেলে কারো ঘুম আসবে না।ধারাবাহিক
নাটক দেখলে যে রকম মন্ত্রমুগ্ধের মত দেখি তদ্রুপ অর্গানন অভ মেডিসিন এ পরবর্তীতে কি আছে তা জানার জন্য যেন আগ্রহ জাগবে। এখানে
সূচি গুলো দেওয়া হল – পরবর্তীতে ধারাবাহিক ভাবে লিখব,ব্যাখ্যাও করবো।

অর্গানন অভ মেডিসিন – অধ্যায়: ১

অধ্যায়: ১:চিকিৎসক, চিকিৎসকের দায়িত্ব,রোগ,রোগের কারণ ও আরোগ্য: [অনুচ্ছেদ: ১ – ৮]

অনুচ্ছেদ: ১ : চিকিৎসকের দায়িত্ব:
পাদটীকা: ১: [অনুচ্ছেদ:১]: চিকিৎসকের উচিত যন্ত্রণাক্লিষ্ট মানবজাতির সত্যিকার আরোগ্যের জন্য কাজ শুরু করা:
অনুচ্ছেদ: ২: আরোগ্যের সর্বোচ্চ আদর্শ হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুত,শান্ত এবং স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধার:

অনুচ্ছেদ: ৩ : একজন প্রকৃত চিকিৎসক যাকে বলা যায়:
যে কারণে একজন প্রকৃত চিকিৎসক একজন স্বাস্থ্য সংরক্ষকও বটে:(অনুচ্ছেদ: ৪)
অনুচ্ছেদ:৫: চিকিৎসককে রোগের উত্তেজক ও মূল কারণ খুঁজে বের করতে হবে:

অনুচ্ছেদ: ৬ : হোমিওপ্যাথি মতে রোগের সংজ্ঞা:
পাদটীকা: ২ [ অনুচ্ছেদ: ৬ ]: পুরাতন পন্থী চিকিৎসকগণের রোগের মূল কারণ নির্ণয়ে বৃথা ভুল ব্যাখ্যা:
অনুচ্ছেদ: ৭: রোগের উত্তেজক ও পরিপোষক কারণ দূর করতে হবে যে কারণে:
পাদটিকা: ৩ [অনুচ্ছেদ: ৭] : যে সকল কারণ প্রকৃতপক্ষে রোগ সৃষ্টি ও পরিপোষণ করে সেগুলো অবশ্যই দূর করতে হবে:
অনুচ্ছেদ : ৮ : রোগীর কষ্টকর সমস্ত লক্ষণ অপসারিত হলে তার রোগও অপসারিত হয় অর্থাৎ,রোগীর মধ্যে লক্ষণ অছে তো রোগ আছে, লক্ষণ
নেই তো রোগ নেই। : [অনুচ্ছেদ: ১২ এর সাথে সদৃশ]।
পাদটিকা: ৫ [অনুচ্ছেদ: ৮] : কিন্তু পুরাতনপন্থী (অ্যালোপ্যাথিক) চিকিৎসকগণ নির্বুদ্ধিতাবশত এই সত্যটি অস্বীকার করেন:

অর্গানন অভ মেডিসিন ৩০টা অধ্যায়ে
                                                        অর্গানন অভ মেডিসিন ৩০টা অধ্যায়ে

অর্গানন অভ মেডিসিন – অধ্যায়: ২
অধ্যায়: ২ হ্যানিম্যানের জীবনীশক্তি তত্ত্ব [অনুচ্ছেদ: ৯ – ১৮] :
অনুচ্ছেদ: ৯ : সুস্থ অবস্থায় একটি অতিন্দ্রীয় সূক্ষ্মশক্তি (জীবনীশক্তি) দেহযন্ত্রকে সঞ্জীবিত রাখে এবং সুষ্ঠুভাবে তাকে পরিচালনা করে:
অনুচ্ছেদ: ১০ : জীবনীশক্তি ব্যতীত মানবদেহ মৃত:
পাদটিকা: ৬ [ অনুচ্ছেদ: ১০] : দেহের যখন মৃত্যু হয় তখন তা ধ্বংস হয় এবং আবার রাসায়নিক উপাদানে মিশে যায়:

অর্গানন অভ মেডিসিন অনুচ্ছেদ: ১১:

রোগে জীবনীশক্তিই প্রকৃতপক্ষে রোগাক্রান্ত হয় এবং তার রোগযন্ত্রণাকে সে অস্বাভাবাবিক অনুভূতি ও দেহযন্ত্রের ক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকাশ করে:

পাদটীকা: ৭ [অনুচ্ছেদ: ১১] :’Dynamic influence’ বা ‘Dynamic power’ বলতে যা বোঝায় অর্গানন অভ মেডিসিন
* Materia peccans [তারকা চিহ্নিত] :

অনুচ্ছেদ: ১২ : জীবনীশক্তি আক্রান্ত হলেই রুগ্ন লক্ষণসমূহ প্রকাশ পায়, আবার চিকিৎসা দ্বারা ঐ রুগ্ন লক্ষণসমূহ অপসারিত হলেই জীবনীশক্তি
সুস্থ হয় অর্থাৎ, রোগী সুস্থতা ফিরে পায়।
পাদটীকা: ৮ [অনুচ্ছেদ: ১২] : দেহে রোগ কেমন করে সৃষ্টি হয় ব্যবহারিক ক্ষেত্রে চিকিৎসকের তা জানার প্রয়োজন নেই:
অনুচ্ছেদ: ১৩ : রোগ দেহ হতে পৃথক কোন বস্তু নয়:
অনুচ্ছেদ : ১৪: রোগীর মধ্যে যদি রোগ থাকে তাহলে তা লক্ষণরূপে যোগ্য চিকিৎসকের কাছে অবশ্যই ধরা দিবে:
জীবনীশক্তির রোগ এবং তার ফলে উদ্ভূত লক্ষণসমূহ এক ও অভিন্ন:(অনুচ্ছেদ: ১৫)
অনুচ্ছেদ: ১৬ : রোগশক্তি, ঔষধশক্তি ও জীবনীশক্তি প্রত্যেকটিই এক একটি শক্তি এবং এই তিনটি শক্তির সমন্বয়েই রোগীর
আরোগ্যকার্য সংঘটিত হয়:
পাদটীকা: ৯ [অনুচ্ছেদ: ১৬] : কল্পনার দ্বারা জীবনীশক্তি যেমন রোগাক্রান্ত হতে পারে অনুরূপভাবেই তা আরোগ্যও হতে পারে:
অনুচ্ছেদ: ১৭: রোগীর কষ্টকর সমস্ত লক্ষণ অপসারিত হলে তার সমগ্র রোগই অপসারিত হয় এবং সে তার পূর্ব স্বাস্থ্য ফিরে পায় :
পাদটীকা: ১০ [অনুচ্ছেদ: ১৭]: ভীতিপূর্ণ স্বপ্ন, কুসংস্কারাচ্ছন্ন কল্পনা, ভাবগম্ভীর ভবিষ্যৎবাণী ইত্যাদি প্রায়ই রোগ বৃদ্ধির কারণ
হয়ে দাঁড়ায়:

পাদটীকা: ১১ [অনুচ্ছেদ: ১৭]: আর এইভাবেই মানবজাতির রক্ষাকর্তা মহান সৃষ্টিকর্তা রোগে কি সারাতে হবে তা প্রকাশ করে তাঁর
জ্ঞান এবং মহত্ব প্রকাশ করেছেন:
অনুচ্ছেদ: ১৮ : ঔষধ নির্বাচনের জন্য যে কারণে লক্ষণসমষ্টিই হচ্ছে একমাত্র পথ প্রদর্শক :

অর্গানন অভ মেডিসিন – অধ্যায়: ৩
অধ্যায়: ৩ : ঔষধ সম্পর্কে যা জানতে হবে: [১৯ – ২৫]
অনুচ্ছেদ: ১৯ : সুস্থ মানবদেহে যে ঔষধ যে রোগ সৃষ্টি করতে পারে অসুস্থ মানবদেহে কেবলমাত্র  সেই ঔষধই সেই রোগ আরোগ্যও
করতে পারে:
অনুচ্ছেদ: ২০ : কোন ঔষধ কি রোগ উৎপাদন করতে পারে তা জানার একমাত্র উপায় হচ্ছে সুস্থ মানবদেহে ঔষধটি প্রয়োগ করার
পর তার ক্রিয়া কি তা জানার দ্বারা :

অনুচ্ছেদ: ২১ – অর্গানন অভ মেডিসিন

সুস্থ শরীরে ঔষধসমূহ যে রোগ উৎপাদন করে সেটাই একমাত্র বিষয় যা হতে আমরা তাদের রোগ আরোগ্যকারী ক্ষমতা জানতে
পারি:(অনুচ্ছেদ : ২১)
অনুচ্ছেদ : ২২ : রোগ আরোগ্যের জন্য যে ধরনের ঔষধ রোগীকে প্রয়োগ করতে হবে :
পাদটীকা: ১২ [অনুচ্ছেদ: ২২] : এই দুইটি পদ্ধতি ছাড়া রুগ্ন মানবজাতিকে ঔষধ প্রয়োগের অন্য আর একটি সম্ভাব্য পদ্ধতি আছে
এবং তা হচ্ছে অ্যালোপ্যাথি:
অনুচ্ছেদ : ২৩ : রোগের লক্ষণের বিপরীত লক্ষণযুক্ত ঔষধ রোগ আরোগ্য করতে পারে না :
অনুচ্ছেদ: ২৪ : রোগের সদৃশ লক্ষণসম্পন্ন ঔষধই রোগ আরোগ্য করতে পারে:
সদৃশ ঔষধের উপযুক্ত শক্তি ও মাত্রা প্রয়োগ করতে হবে:(অনুচ্ছেদ: ২৫)
পাদটীকা: ১৩ [অনুচ্ছেদ: ২৫] অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অ্যালোপ্যাথির অসারতা প্রমাণিত :

অর্গানন অভ মেডিসিন -অধ্যায়: ৪
অধ্যায়: ৪: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শাস্ত্রে যে নীতিতে রোগ আরোগ্য হয়: [অনুচ্ছেদ: ২৬ – ৩৪]
অনুচ্ছেদ: ২৬ : মানবদেহে একই সাথে যদি দুটি সদৃশ প্র্রাকৃতিক রোগ অবস্থান করে তাহলে তাদের মধ্যে কম শক্তিশালী রোগটি (উৎপত্তির
দিক থেকে ঔষধ ও রোগের উৎস ভিন্ন হতে হবে) বেশী শক্তিশালী রোগটি কর্তৃক স্থায়ীভাবে বিতাড়িত হয়:
[উৎপত্তির দিক থেকে ঔষধ ও রোগের উৎস কেন ভিন্ন হতে হবে তা জানার জন্য অনুচ্ছেদ ৫০ ও ৫১ দেখুন] :
পাদটীকা: ১৪ [অনুচ্ছেদ: ২৬] : যে জাতি দুর্বল তাকে যত বেশী নিপীড়ন করা হবে সে জাতি জার্মান জাতির মতো তত তাড়াতাড়ি
মাথা তুলে দাঁড়াবে।
অনুচ্ছেদ: ২৭ : কিন্তু আরোগ্যকর ঔষধটি কেবলমাত্র রোগের সাথে সদৃশ হলেই চলবে না, রোগের চেয়ে অধিকতর
শক্তিশালীও হতে হবে:
অনুচ্ছেদ: ২৮ : আরোগ্য সংঘটনের সুপতিষ্ঠিত সত্য:
হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে আরোগ্য যেভাবে সংঘটিত হয় :(অনুচ্ছেদ: ২৯)
অনুচ্ছেদ: ৩০ : উপযুক্ত ঔষধ দ্বারা প্রাকৃতিক রোগগুলো যে কারণে পরাজিত ও আরোগ্য হয়:
পাদটীকা: ১৫ [অনুচ্ছেদ: ৩০] : প্রাকৃতিক রোগ অপেক্ষা ঔষধসৃষ্ট রোগ অধিকতর শক্তিশালী হলেও তার কার্যকাল ক্ষণস্থায়ী:
অনুচ্ছেদ: ৩১ : জীবনীশক্তি যে অবস্থায় রোগক্তি দ্বারা আক্রান্ত হয়:
পাদটীকা: ১৬ [অনুচ্ছেদ: ৩১] : যখন আমি রোগের কথা বলি তখন আমি মানুষের স্বাস্থ্যের বিশৃঙ্খলাকেই নির্দেশ করি:

 অনুচ্ছেদ:৩২: অর্গানন অভ মেডিসিন

ঔষধশক্তি সর্বাবস্থায় সব সময় জীবিত মানুষের মধ্যে ক্রিয়া প্রকাশ করে:(অনুচ্ছেদ: ৩২)
অনুচ্ছেদ: ৩৩ : প্রাকৃতিক রোগশক্তি অপেক্ষা ঔষধশক্তি সব সময়ই অধিকতর শক্তিশালী:
পাদটীকা: ১৭ [অনুচ্ছেদ: ৩৩] : হোমিওপ্যাথিতে প্রতিষেধক আছে কি না সে সম্পর্কে হ্যানিম্যানের বক্তব্য:
অনুচ্ছেদ: ৩৪ : আরোগ্যের জন্য ঔষধটি একদিকে যেমন রোগের সদৃশ অন্যদিকে তেমনি রোগের চেয়ে অধিকতর
শক্তিশালীও হতে হবে:

অর্গানন অভ মেডিসিন ৩০টা অধ্যায়ে
অর্গানন অভ মেডিসিন ৩০টা অধ্যায়ে

অর্গানন অভ মেডিসিন- অধ্যায়: ৫
অধ্যায়: ৫: অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগ যে কখনোই আরোগ্য হয় না, বরং রোগী ক্ষতির সম্মুখীন হয় তার নিশ্চিত
প্রমাণ [অনুচ্ছেদ: ৩৫ – ৪২]
অনুচ্ছেদ: ৩৫ : বিসদৃশ চিকিৎসায় রোগ কখনোই আরোগ্য হয় না:
অনুচ্ছেদ: ৩৬ : মানবদেহে একই সময়ে দুইটি বিসদৃশ রোগ একত্রিত হলে যা হয়:
পাদটীকা: ১৮ [অনুচ্ছেদ: ৩৬] :
অনুচ্ছেদ: ৩৭ : ক্রনিক রোগে বিসদৃশ চিকিৎসায় কোনই ফল হয় না:
পাদটীকা: ১৯ [অনুচ্ছেদ: ৩৭] : রোগীকে প্রচন্ড রকমের অ্যালোপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগ করা হলে তার মধ্যে যে মারাত্মক রোগের সৃষ্টি হয়:
অনুচ্ছেদ: ৩৮ : দুইটি বিসদৃশ রোগের মধ্যে নবাগত রোগটি অধিকতর শক্তিশালী হলে যা হয়:
অনুচ্ছেদ: ৩৯ : অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা চলাকালে ক্রনিক রোগগুলো সুপ্ত থাকে:
পাদটীকা: ৩১ [অনুচ্ছেদ: ৩৯] : পেকলিনের একটি বইয়ের নাম যেখান থেকে হ্যানিম্যান তথ্য নিয়েছেন:
অনুচ্ছেদ: ৪০ : অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার কুফল:
পাদটীকা: ৩২[অনুচ্ছেদ: ৪০] : উপদংশ ও সোরা এই দুইটি জটিল রোগ একত্রে সংমিশ্রিত হয় না এবং তারা দেহের মধ্যে
নিজেদের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করে :
[উপরে ৩৩ থেকে ৩৭ পর্যন্ত ]পাদটীকাগুলো বিভিন্ন বই, প্রবন্ধ ও জার্ণাল সম্পর্কিত যেগুলো থেকে হ্যানিম্যান বিভিন্ন তথ্য
দিয়েছেন]

অর্গানন অভ মেডিসিন অনুচ্ছেদ: ৪১:  অ্যালোপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগে ক্রনিক রোগ আরও বেশী জটিল হয়:
পাদটীকা: ৩৮ [অনুচ্ছেদ: ৪১] : সদৃশ চিকিৎসায় যৌন রোগে পারদ বেশী মাত্রায় ব্যবহৃত হলে সিফিলিসের অস্থিক্ষত ও
ফোলা আর একটি নূতন রোগে পরিণত হয়ে দেহের গুরুতর ক্ষতি করে:
অনুচ্ছেদ: ৪২: দেহে একাধিক বিসদৃশ রোগ উপস্থিত হলে উহারা আপন আপন স্থান বেছে নেয়:
অর্গানন অভ মেডিসিন- অধ্যায়: ৬

অধ্যায়: ৬ : হোমিওপ্যাথি যে একটি প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি তার নিশ্চিত প্রমাণ [সূত্র: ৪৩ – ৪৯]
অনুচ্ছেদ: ৪৩ : প্রকৃতি থেকে আরোগ্য সংঘটনের শিক্ষা গ্রহণ:
দুইটি সদৃশ রোগের ক্ষেত্রে যা ঘটে থাকে:(অনুচ্ছেদ: ৪৪)
অনুচ্ছেদ: ৪৫ : দুইটি রোগ প্রকারে ভিন্ন হলেও তাদের প্রকাশভঙ্গি ও লক্ষণসমূহের মধ্যে প্রচুর সাদৃশ্য থাকলে তারা একে
অপরকে ধ্বংস করে:
*এই পাদটীকায় হ্যানিম্যান ২৬ নম্বর পাদটীকাটি দেখে নিতে বলেছেন যেখানে তিনি বলেছেন যে, কোন মানবদেহে যদি
একই সাথে দুটি সদৃশ প্র্রাকৃতিক রোগ অবস্থান করে এবং প্রকারে রোগ দুটি যদি ভিন্ন হয় তাহলে তাদের মধ্যে কম শক্তিশালী
রোগটি বেশী শক্তিশালী রোগটি দ্বারা স্থায়ীভাবে বিতাড়িত হয়:
পাদটীকা: ৩৯ [অনুচ্ছেদ: ৪৫] : অধিকতর শক্তিশালী সূর্যরশ্মি ল্যাম্পের আলোক শিখাকে আচ্ছাদিত করে:
অনুচ্ছেদ: ৪৬ : প্রাকৃতিক নিয়মে রোগ আরোগ্যের কতিপয় উদাহরণ:

[উপরে ৪০ থেকে ৪৬ পর্যন্ত পাদটীকায় বিভিন্ন বই, জার্নাল ও প্রবন্ধের নাম উল্লেখ করা হয়েছে যেগুলো থেকে হ্যানিম্যান বিভিন্ন তথ্য নিয়েছেন]

অনুচ্ছেদ: ৪৭: ঔষধের চরিত্র সম্পর্কে প্রকৃতির শিক্ষা:
অনুচ্ছেদ: ৪৮: কাজেই রোগ সদৃশ ঔষধ দ্বারাই আরোগ্য হয়:
সদৃশ পদ্ধতিতে প্রকৃতিতে রোগ আরোগ্য এত কম দেখা যাওয়ার কারণ:(অনুচ্ছেদ: ৪৯)

অর্গানন অভ মেডিসিন- অধ্যায়: ৭
 আরোগ্যের জন্য রোগের ও ঔষধের উৎস ভিন্ন হতে হবে যে কারণে [অনুচ্ছেদ: ৫০ – ৫১]:
অনুচ্ছেদ: ৫০: হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হিসেবে হাম, বসন্ত প্রভৃতি প্রাকৃতিক রোগ ব্যবহার করেননি কেন?
পাদটীকা: ৫৮ [অনুচ্ছেদ: ৫০] : গো-বসন্তের রসে যা থাকে:
পাদটীকা: ৫৯ [অনুচ্ছেদ : ৫০] :
অনুচ্ছেদ: ৫১: প্রাকৃতিক রোগ অপেক্ষা কৃত্রিম রোগ দ্বারা রোগ আরোগ্যের সুবিধা:

অর্গানন অভ মেডিসিন- অধ্যায়: ৮
অধ্যায়: ৮: হোমিওপ্যাথি ও অ্যালোপ্যাথির মধ্যে পার্থক্য: [অনুচ্ছেদ: ৫২ – ৬২]
অনুচ্ছেদ: ৫২: পৃথিবীতে দুইটি প্রধান চিকিৎসা পদ্ধতিই বিদ্যমান যেগুলোর একটি হোমিওপ্যাথি ও অপরটি অ্যালোপ্যাথি
এবং তারা একটি অপররটির সম্পূর্ণ বিপরীত, একটির সাথে অপরটির কোনই মিল নেই:
অনুচ্ছেদ: ৫৩: আদর্শ আরোগ্য একমাত্র হোমিওপ্যাথিতেই সম্ভব:
অনুচ্ছেদ: ৫৪: অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার সুনির্দিষ্ট কোন মূলনীতি নেই:

পাদটীকা: ৬০ [অনুচ্ছেদ: ৫৪] : প্রাকৃতিক পর্যবেক্ষণ এবং বিশুদ্ধ পরীক্ষা নিরীক্ষা ও অভিজ্ঞতার উপর প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানের মধ্যে অনাবশ্যক
কল্পনা ও দম্ভের স্থান নেই:
পাদটীকা: ৬১ [অনুচ্ছেদ: ৫৪] : খুব সাম্প্রতিক কাল পর্যন্ত রোগ সম্পর্কে পুরাতনপন্থী চিকিৎসকদের ধারণা:
পাদটীকা: ৬২ [অনুচ্ছেদ: ৫৪] : পুরাতনপন্থী চিকিৎসকদের হাতে মহামূল্যবান ক্ষণভঙ্গুর মনুষ্যজীবন যেভাবে বিপন্ন হয়:

অনুচ্ছেদ: ৫৫: অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা কেবলমাত্র উপশমদায়ক হওয়া সত্ত্বেও তা উঠে না যাওয়ার কারণ:
অনুচ্ছেদ: ৫৬: গ্যালেন কর্তৃক প্রচলিত অ্যালোপ্যাথিক এই চিকিৎসা যে কারণে বর্জন করা উচিত:
পাদটীকা: ৬৩ [অনুচ্ছেদ: ৫৬]: প্রাণীদেহ হতে সংগৃহীত রোগজ পদার্থ হতে তৈরী ঔষধ সদৃশ আরোগ্যের জন্য উপকারী হলেও মানবদেহ হতে
সংগৃহীত রোগজ পদার্থ হতে তৈরী ঔষধ ক্ষতিকর যে কারণে:
অনুচ্ছেদ: ৫৭: অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের প্রাথমিক ক্রিয়াজনিত আশু উপশমকর চিকিৎসা মনোরম মনে হলেও তার প্রতিক্রিয়া ফল অত্যন্ত মারাত্মক:
অনুচ্ছেদ: ৫৮: অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসক রোগীকে আরোগ্য করতে না পেরে রোগীর আত্মীয় স্বজনের কাছে ভুল ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন:
পাদটীকা: ৬৪ [অনুচ্ছেদ: ৫৮] : অ্যান্টিপ্যাথিক চিকিৎসা রোগীকে সাময়িক উপশম দেওয়ার পর রোগীর রোগের যে ভয়ানক বৃদ্ধি ঘটায়
তার কতিপয় উদাহরণ:
অনুচ্ছেদ: ৫৯: অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের মূখ্য ক্রিয়ায় আশু উপকার বোধ হলেও গৌণ ক্রিয়ায় অপকার হয়:

পাদটীকা: ৬৪ [অনুচ্ছেদ: ৫৯]
পাদটীকায় এই ৬৪ নম্বরটি প্রথমে ৫৮ এবং পরে ৫৯ নম্বর অনুচ্ছেদে দুই বার ব্যবহৃত হয়েছে
পাদটীকা: ৬৪ [অনুচ্ছেদ: ৫৯]: যে কারণে হ্যানিম্যান অর্গানন অভ মেডিসিন বইয়ের ভূমিকা দেখতে বলেছেন:
অনুচ্ছেদ: ৬০: অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের ক্রমাগত মাত্রা বৃদ্ধির কুফল:
পাদটীকা:৬৬ [অনুচ্ছেদ: ৬০] : অ্যান্টিপ্যাথিক উপশমদায়ক চিকিৎসার ভয়াবহ পরিণতি:
অনুচ্ছেদ: ৬১: জগতে এ পর্যন্ত যত আরোগ্য সাধিত হয়েছে তা সদৃশ মতেই হয়েছে:
অনুচ্ছেদ: ৬২: কোনটি গ্রহণযোগ্য, অ্যালোপ্যাথি না হোমিওপ্যাথি:

অর্গানন অভ মেডিসিন -অধ্যায়: ৯
অধ্যায়: ৯: ঔষধের মূখ্য ও গৌণ ক্রিয়া [অনুচ্ছেদ: ৬৩ – ৬৯]
অনুচ্ছেদ: ৬৩: ঔষধের মূখ্য ও গৌণ ক্রিয়া কি?
ঔষধ কর্তৃক মুখ্য ও গৌণ ক্রিয়ার সংঘর্ষের ফলে আরোগ্য যেভাবে সংঘটিত হয়:(অনুচ্ছেদ: ৬৪)
অনুচ্ছেদ: ৬৫: মূখ্য ক্রিয়া ও গৌণ ক্রিয়ার কতিপয় উদাহরণ।
হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগীর মধ্যে স্বাস্থ্যের পরিপন্থী কোন গৌণ ক্রিয়া সৃষ্টি করে না।(অনুচ্ছেদ: ৬৬)
অনুচ্ছেদ: ৬৭: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার কল্যাণকর এবং অ্যান্টিপ্যাথিক এবং উপশমদায়ক চিকিৎসার ক্ষতিকর দিক:
পাদটীকা: ৬৭ [অনুচ্ছেদ: ৬৭]: আকস্মিক দুর্ঘটনা থেকে সৃষ্ট রোগের চিকিৎসা যেভাবে করতে হয় এবং আরোগ্য চলাকালে ঔষধের এবং
রোগীর বিপরীত সাধারণ লক্ষণগুলো আপনা থেকেই যেভাবে অদৃশ্য হয়:
*[পাদটীকা:৬৭, অনুচ্ছেদ: ৬৭]: সুবিধাবাদী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক চেনার উপায় :

Read More:হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এর করণীয় কি?

অনুচ্ছেদ: ৬৮: রোগ আরোগ্যের জন্য হোমিওপাথিক ঔষধের ক্ষুদ্র মাত্রাই যথেষ্ট:
অনুচ্ছেদ:৬৯: বিসদৃশ ঔষধের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার বিশেষত্ব এবং তাদের অপকারিতা:
পাদটীকা: ৬৮ [অনুচ্ছেদ: ৬৯]: কৌতুক অভিনয় দর্শনে দুঃখ ভারাক্রান্ত ব্যক্তির চোখের জল ক্ষণকালের জন্য শুকিয়ে গেলেও শীঘ্রই সে
রসিকতা বিস্মৃত হয়ে তার সেই অশ্রুজল পূর্বাপেক্ষা আরও বেশী প্রবল ধারায় বইতে থাকে:
পাদটীকা: ৬৯ [অনুচ্ছেদ: ৬৯]: গৌণ ক্রিয়া ঔষধসৃষ্ট কোন ক্রিয়া নয়, বরং তা সুনিশ্চিতভাবে দেহস্থ জীবনীশক্তির প্রতিরোধজনিত সৃষ্ট ক্রিয়া:
পাদটীকা: ৭০ [অনুচ্ছেদ: ৬৯]: ভূগর্ভস্থ অন্ধকার কারাকক্ষে কয়েদীর সামনে হঠাৎ আলো জ্বালিয়ে সবকিছু আলোকিত করার পর তা আবার
নিভিয়ে ফেললে তার কাছে পূর্বে অন্ধকারের চেয়ে বর্তমান অন্ধকার আরো অনেক বেশী ঘন বলে অনুভূত হয়:

অর্গানন অভ মেডিসিন -অধ্যায়: ১০
অধ্যায়: ১০: হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথির মৌলিক যে নিয়মনীতির কথা এ আলোচনা করেছেন তার সারাংশ: [অনুচ্ছেদ ১ হতে ৬৯ পর্যন্ত ৭০]
অর্গানন অভ মেডিসিন -অনুচ্ছেদ: ৭০:হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির সারকথা বর্ণনা ।

Share this content:

Dr. Khatun invites you to join her in this journey with City Homeo. Your engagement and encouragement are crucial in advancing this endeavor. Together, we can strive towards a healthier community and a better tomorrow.