অর্গানন অভ মেডিসিন অধ্যায় ভাগ

অর্গানন অভ মেডিসিন অধ্যায় ভাগ – হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতির আবিষ্কারক ডাক্তার স্যামুয়েল হ্যানিম্যান তার অর্গানন অব মেডিসিন
এ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার পরিচালক এবং নিয়ন্ত্রক হিসেবে প্রয়োজনীয় যে সব কথাগুলো উল্লেখ করেছেন, তা অনুসরণ না করে একজন
চিকিৎসক রোগীর স্বাস্থ্য রক্ষার দায়িত্ব নিতে পারেন না।সে আদর্শ  হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে দাবি করতে পারেন না। যেসব দেশে
অর্গানন কে অবমাননা করেছেন, অর্গাননঅব মেডিসিন এর  বাহিরে নিজের মনগড়া মত চিকিৎসা করেছে, সেই সব দেশেই হোমিওপ্যাথির বিলুপ্তি
ঘটেছে এবং হোমিওপ্যাথির ক্ষতি হয়েছে। তাই আমাদের স্মরণ রাখার দরকার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে আমাদের অতি প্রয়োজনীয়
বইটি হলো অর্গানন অব মেডিসিন।

২৫. অধ্যায়:
ঔষধ প্রয়োগের পর রোগীকে পর্যবেক্ষণ [অনুচ্ছেদ: ২৪৯ – ২৫৬]
অনুচ্ছেদ: ২৪৯ : রোগীকে ঔষধ প্রয়োগের পর চিকিৎসক কিভাবে বুঝবেন যে, প্রয়োগকৃত ঔষধটি সদৃশভাবে নির্বাচিত হয়নি এবং এ অবস্থায় রোগীর প্রতি
তাঁর করণীয়ই বা কি?

Read More:চিকিৎসকের দায়িত্ব অর্গানন অব মেডিসিন

পাদটীকা: ১৩৫[অনুচ্ছেদ :২৪৯] : ঔষধের মাত্রাকে সর্বনিম্ন কতটা ক্ষুদ্র করা যায়?
পাদটীকা: ১৩৬ [অনুচ্ছেদ : ২৪৯] : নূতন এ পদ্ধতির ঔষধ যথাযথভাবে ক্ষুদ্র মাত্রায় প্রয়োগ করলে অ্যান্টিডোটের প্রয়োজন হয় না:
অনুচ্ছেদ: ২৫০ : ঔষধ প্রয়োগের পর ৬, ৮ বা ১২ ঘন্টা পরে ঔষধ ধীরে ধীরে অপকার করছে জানতে পারলে কি করতে হবে?
অনুচ্ছেদ: ২৫১ : হোমিওপ্যাথি মতে সুনির্বাচিত কোন্ কোন্ ঔষধ প্রয়োগের পর উপকার না হলে আর এক মাত্রা প্রয়োগ  করা উচিৎ:পাদটীকা: ১৩৭
[অনুচ্ছেদ : ২৫১] : হ্যানিম্যান পর্যায়ক্রমিক ক্রিয়ার বিস্তারিত বর্ণনা যেখানে দিয়েছেন :

অনুচ্ছেদ: ২৫২ : সুনির্বাচিত ঔষধের স্বল্প মাত্রায় উপকার না হলে এর কারণ হিসেবে কি বুঝতে হবে?
অনুচ্ছেদ: ২৫৩ : সমস্ত রোগে বিশেষতঃ তরুণ রোগে ঔষধ প্রয়োগের পর উপকার বা অপকার কি প্রকার লক্ষণ দ্বারা বুঝতে পারা যায়?
পাদটীকা : ১৩৮ [অনুচ্ছেদ : ২৫৩] : ঔষধ খাওয়ার কতক্ষণ পর রোগের  উন্নতি আশা করা যায়?
অনুচ্ছেদ: ২৫৪ : রোগীকে ঔষধ প্রয়োগের পর কি কি লক্ষণ দেখে ঔষধ দ্বারা   উপকার বা অপকার হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়?
অনুচ্ছেদ: ২৫৫ : অনেক রোগী ঔষধ সেবন করে এসে  বলে, ‘ডা. সাব, উপকার বা অপকার কিছুই তো বুঝতে পারছি না।’এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের করণীয় কি?
অনুচ্ছেদ: ২৫৬ : ঔষধ সেবনের পর রোগী যদিও বলে ‘ভাল আছি’ তবু কোন কোন লক্ষণ দ্বারা কি রূপ ক্ষেত্রে বুঝতে পারা যায় যে, ঔষধ সেবনে
প্রকৃতপক্ষে উপকার হয়নি?

অধ্যায়: ২৬ অর্গানন অভ মেডিসিন অধ্যায় 

কোন ঔষধের প্রতিই চিকিৎসকের পক্ষপাত কিংবা অবহেলা কোনটিই থাকা উচিত নয় যে কারণে: [অনুচ্ছেদ: ২৫৭ – ২৫৮]: 
অনুচ্ছেদ: ২৫৭: প্রকৃত কোন চিকিৎসকেরই কোন ঔষধের প্রতি অতিরিক্ত পক্ষপাতিত্ব থাকা উচিত নয় যে কারণে:
অনুচ্ছেদ: ২৫৮: প্রকৃত কোন চিকিৎসকেরই কোন ঔষধের প্রতি বিরক্তি থাকা উচিত নয় যে কারণে: