হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মূল মন্ত্র- হলো অর্গানন।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মূল মন্ত্র হলো অর্গানন। অনুচ্ছেদ: ২৩১ – ২৪৮ অর্গানন অধ্যায়: (২২-২৪) পর্যন্ত। এতে দিক নির্দেশনা দেওয়া আছে কিভাবে আমরা চিকিৎসা করব। এখানে সুচি সেগুলো হলো –
১।সবিরাম ও পর্যায়শীল রোগ ও তার চিকিৎসা: ২৩১-২৩৪ [২৩১-২৩৪]।অনুচ্ছেদ
২।সবিরাম জ্বরের চিকিৎসা [২৩৫-২৪৫]
৩।শততমিক এবং পঞ্চাশ সহস্রতমি পদ্ধতির ঔষধের মধ্যে পার্থক্য এবং নূতন পরিবর্তিত নিখুঁত পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতিতে ঔষধ রোগীকে যেভাবে প্রয়োগ করতে হয়:[অনুচ্ছেদ: ২৪৬-২৪৮]:
অধ্যায়: ২২
সবিরাম ও পর্যায়শীল রোগ ও তার চিকিৎসা:[ ২৩১-২৩৪] অনুচ্ছেদ: ২৩১]: সবিরাম ও পর্যায়শীল রোগ (Intermittent and Alternating Diseases):
অনু: ২৩২ : পর্যায়শীল রোগ (Alternating diseases):
পাদটীকা : ১২৭ [অনুচ্ছেদ : ২৩২] : পর্যায়শীল রোগের উদাহরণ:
অনুচ্ছেদ: ২৩৩ : সবিরাম রোগ কাকে বলে:
অনুচ্ছেদ:২৩৪:নির্দিষ্ট সময়ে জ্বরবিহীন সবিরাম রোগের চিকিৎসাকালে তাদের প্র্রত্যাবর্তনশীলতা পরিপূর্ণভাবে দূর করতে কখনও কখনও মধ্যবর্তী ঔষধ হিসেবে শক্তিকৃত সিঙ্কোনার একটি ক্ষুদ্র মাত্রার প্রয়োজন হয়:
২৩ অধ্যায়
২৩ অধ্যায়: সবিরাম জ্বরের চিকিৎসা [অনুচ্ছেদ: ২৩৫-২৪৫]
Read More:হোমিওপ্যাথিতে সরিাম জ্বরের চিকিৎসা
অনুচ্ছেদ: ২৩৫ : সবিরাম জ্বরের লক্ষণ সংগ্রহের পদ্ধতি:
পাদটীকা : ১২৮ [অনুচ্ছেদ : ২৩৫] : সবিরাম রোগের বিচিত্রতা:
পাদটীকা :১২৯ [অনুচ্ছেদ : ২৩৫] : জ্বরের জন্য ঔষধ নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে কারণে হ্যানিম্যান বোনিং হাউসেনের প্রশংসা করেছেন:
অনুচ্ছেদ: ২৩৬ : সবিরাম রোগে ঔষধ প্রয়োগের সময়:
পাদটীকা: ১৩০ [অনুচ্ছেদ : ২৩৬] : কোন কোন ক্ষেত্রে যে অবস্থায় পরিমিত মাত্রায় অপিয়াম প্রয়োগ রোগীর দ্রুত মৃত্যু ঘটায়:
অনুচ্ছেদ: ২৩৭ : কিন্তু জ্বরের অনুপস্থিত সময় খুবই অল্পক্ষণমাত্র স্থায়ী হলে করণীয়:

অনুচ্ছেদ:২৩৮ : এক মাত্রায় সবিরাম জ্বর আরোগ্য না হলে করণীয়:
প্রত্যেকটি ঔষধই এক বিশেষ প্রকার জ্বর উৎপন্ন করে থাকে:অনুচ্ছেদ: (২৩৯)
অনুচ্ছেদ: ২৪০ : মহামারীরূপে প্রচলিত সবিরাম জ্বরে অ্যান্টিসোরিক ঔষধ দরকার হতে পারে:
অনুচ্ছেদ: ২৪১ : যে সবিরাম জ্বর ক্রনিক রোগের ন্যায়:
যে সবিরাম জ্বর আরোগ্য করতে সালফার বা হিপার সালফার প্রয়োগের প্রয়োজন হয়(অনুচ্ছেদ: ২৪২)
অনুচ্ছেদ: ২৪৩ : যে সবিরাম জ্বর শুধুমাত্র অ্যান্টিসোরিক ঔষধ প্রয়োগেই আরোগ্য হয়:
অনুচ্ছেদ: ২৪৪ : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মূল মন্ত্রে যে সবিরাম জ্বর কেবলমাত্র সিঙ্কোনা প্রয়োগেই আরোগ্য হয়:
পাদটীকা:১৩১ [অনুচ্ছেদ : ২৪৪] : কুইনাইন সালফেট বৃহৎ মাত্রায় প্রয়োগে রোগী সাময়িকভাবে জ্বরমুক্ত হলেও এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় উৎপন্ন দুরারোগ্য যে রোগে রোগী ভুগে:
অনুচ্ছেদ:২৪৫ : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগের প্রধান প্রধান প্রকারভেদের উপর এবং তাদের সহিত সম্পর্কিত বিচিত্র ঘটনাবলীর উপর যেভাবে মনোযোগ দিতে হয়:
অধ্যায়: ২৪
২৪. অধ্যায়:শততমিক এবং পঞ্চাশ সহস্রতমি পদ্ধতির ঔষধের মধ্যে পার্থক্য এবং নূতন পরিবর্তিত নিখুঁত পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতিতে ঔষধ রোগীকে যেভাবে প্রয়োগ করতে হয়:[অনুচ্ছেদ: ২৪৬-২৪৮]:
অনুচ্ছেদ: ২৪৬: শততমিক এবং পঞ্চাশ সহস্রতমি পদ্ধতির ঔষধের মধ্যে পার্থক্য:
পাদটীকা: ১৩২ [অনুচ্ছেদ: ২৪৬]: নূতন শক্তিকরণ পদ্ধতি অনুসারে ঔষধের প্রয়োগ সর্বনিম্ন শক্তি হতে শুরু করতে হয়:
অনুচ্ছেদ: ২৪৭: জীবনীশক্তি একই মাত্রার ঔষধ বিনা বাধায় বারবার গ্রহণ করে না:
পাদটীকা: ১৩৩ [অনুচ্ছেদ : ২৪৭]: একই শক্তির ঔষধ অপরিবর্তিত মাত্রায় বারবার প্রয়োগ করা যে কারণে অনুচিত :
অনুচ্ছেদ : ২৪৮: নূতন পরিবর্তিত নিখুঁত পদ্ধতিতে ঔষধ যেভাবে তৈরী করতে হয়:
পাদটীকা: ১৩৪: [অনুচ্ছেদ : ২৪৮]: নূতন পরিবর্তিত নিখুঁত পদ্ধতিতে ঔষধ রোগীকে যেভাবে প্রয়োগ করতে হয়:
2 thoughts on “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মূল মন্ত্র”
Comments are closed.