হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা – বিজ্ঞ চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ ও মতামত:

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা – রোগী পর্যবেক্ষণে এই গুলো অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকই পারেন একটি উপযুক্ত ওষুধ নির্ধারণ করতে।

হোমিওপ্যাথি ওষুধগুলি প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি করা হয়, যেমন উদ্ভিদ, খনিজ এবং প্রাণীজ পদার্থ। এগুলি রাসায়নিক বা সংশ্লেষিত পদার্থের চেয়ে বেশি সহনশীল বলে মনে করা হয়।

এগুলিতে সাধারণত কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তাগুলো অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ দিয়ে সাজানো

** যে সকল শিশু দুষ্ট ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়, বিছানায় প্রসাব করে, প্রসাবে খুব ঝাঁঝালো দুর্গন্ধ থাকে, ঘুমের মধ্যে অবিরত পা নাড়ায় সাধারনত এই সকল শিশু বড় হয়ে লেখা-পড়ায় অমনোযোগী হয়, যৌন চাহিদা বেশি হয়।

ছেলেদের মদ পানের নেশা জন্মে এবং মেয়েদের ব্যথাযুক্ত মাসিক স্রাব, জরায়ু ও ওভারীতে টিউমার হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।

সুতরাং এ ধরনের শিশুদের ভবিষ্যৎ বিপদ থেকে রক্ষা পেতে শুরুতেই মেডোরিণাম উচ্চ শক্তি প্রয়োগ করলে এসব বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

** বাবা-মা যদি খুব গরম কাতর হয়, বিশেষ করে মা যদি গরম কাতর হয়, পিপাসা বেশী, ঘাম বেশী, পাখার বাতাস খুব পছন্দ করে তবে তাদের সন্তান বিকলাঙ্গ বা নির্বোধ হয়ে জন্ম নিতে পারে। এমন বিকলাঙ্গ বা নির্বোধ সন্তানদের জন্য অনেক ক্ষেত্রে মেডোরিণাম এর ক্ষেত্র আসে এবং ইহা প্রয়োগে দারুণ  উপকার হয়।

সিফিলিস দোষের ফল : 

  • যে সব শিশু সিফিলিস দোষ নিয়ে জন্ম লাভ করে তারা সাধারণত ফুসফুসের যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়।
  • যে সব মানুষ নিজে সিফিলিস দোষ অর্জন করে এবং বিসদৃশ চিকিৎসায় এই দোষ চাপা দেয় পরবর্তীতে তার যক্ষ্মা প্রবণতা দেখা দেয়।
  •  যে সব মা গর্ভাবস্থায় বেশী মাত্রায় ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ খায় সেই সব মায়ের শিশুর স্বাস্থ্য  বেশি মেদপ্রবণ অথবা বেশি শীর্ণ হয়,হাড় দুর্বল হয়, মাথার খুলি দেরীতে জোড়া লাগে, দেরীতে হাটতে শিখে ইত্যাদি। ফলে গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ বেশি পরিমানে খাওয়া ঠিক নয়।
  •  যে সব শিশু সিফিলিস দোষ নিয়ে জন্ম লাভ করে তারা সাধারণত ফুসফুসের যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়।
  • যে সব মানুষ নিজে সিফিলিস দোষ অর্জন করে এবং বিসদৃশ চিকিৎসায় এই দোষ চাপা দেয় পরবর্তীতে তার যক্ষ্মা প্রবণতা
    দেখা দেয়।
  • যে সব মা গর্ভাবস্থায় বেশী মাত্রায় ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ খায় সেই সব মায়ের শিশুর স্বাস্থ্য বেশি মেদপ্রবণ অথবা বেশি
    শীর্ণ হয়,
    হাড় দুর্বল হয়, মাথার খুলি দেরীতে জোড়া লাগে, দেরীতে হাটতে শিখে ইত্যাদি। ফলে গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ বেশি পরিমানে খাওয়া  ঠিক নয়।
  • সিফিলিস আক্রান্ত স্বামী-স্ত্রীর সন্তান অন্ধত্বের অভিশাপ নিয়ে জন্ম নিতে পারে বা জন্মের পর অন্ধ হতে পারে কিম্বা হাত-পা,
    অঙ্গের
    বিকৃতি, বধিরতা ও হার্টে ছিদ্র নিয়ে জন্মাতে পারে। সিজোফ্রেনিয়া বা অস্বাভাবিক মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারে। হতাশা, নেশাগ্রস্ত বা আত্মহত্যার প্রবনতা থাকতে পারে। সমাজ, সংসার, রাষ্ট্রের প্রতি ঘৃণা, সন্ত্রাসী, খুনি, বোমাবাজ হতে পারে।
  • ক্যান্সার রোগীর মারাত্মক কোষ্ঠবদ্ধ হলে সাধারণত রোগী বাঁচেনা।

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ বিশেষ।

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা
হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা

জিহ্বার চিত্র :

  1.  বসন্ত ও আমাশয় রোগে জিহ্বা কালো হলে রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।
  2.  জিহ্বা এক দিকে কাত হয়ে থাকলে বুঝবেন ব্রেনের কোন সমস্যা হতে পারে। 
  3.  জিহ্বা নীল হলে বুঝতে হবে রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটছে। 
  4.  জিহ্বার ডগা লাল টকটকে হলে মানুষ কর্তৃত্ব পরায়ণ হয়। 
  5.  জ্বরে জিহ্বার ডগায় তিনকোনা লালদাগ থাকলে বুঝবেন টাইফয়েড হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা  রয়েছে।

 

** কোন কারণ ছাড়া মারাত্মক দুর্বলতা অনুভব করলে বুঝবেন যক্ষা, ক্যান্সার, কিডনী রোগ  হওয়ার সম্ভাবনা আছে।


** যাদের কথায় আক্রমনাত্মক ভাব ও কড়া ঝাঁজ থাকে। বেশিরভাগ তাদের যৌন চাহিদা বেশি থাকে।


** লিভারের অসুখে মন বিষন্ন থাকে। হৃৎপিন্ডের অসুখে মন উদ্বিগ্ন থাকে, পাকস্থলীর অসুখে মেজাজ খিটখিটে থাকে।


** তরুন রোগে রোগীর যে খাবারের প্রতি খুব চাহিদা থাকে মনে রাখবেন সেই খাবার রোগীর রোগ আরোগ্যে দারুণ সাহায্য করে তবে ওষুধের ক্রিয়া নষ্টকারী খাদ্য বাদে।

** বিয়ের পূর্বে যে সব নারীর স্বামীর গনোরিয়ার অপচিকিৎসার ইতিহাস থাকে সে সব নারীর বার বার গর্ভ নষ্ট বা ওভারীতে টিউমার হতে দেখা যায়। (এই ক্ষেত্রে মেডোরিণাম অসাধারন)।

যা ইঙ্গিত দেয় :

  • ফেনা-ফেনা কফ হলে ফুস-ফুস ও কিডনী রোগের ইঙ্গিত দেয়।
  •  তরুণীর জরায়ু হতে অনিয়মিত ও অস্বাভাবিক রক্তস্রাব হলে ক্যান্সারের ইঙ্গিত বহন করে।
  • স্তনের বোঁটা থেকে রক্তমিশ্রিত রস বের হতে থাকলে বুঝবেন ক্যান্সারের লক্ষণ।
  • তরুনী মেয়েদের স্তনের বোটা শুকিয়ে গেলে ওভারীতে সমস্যা দেখা দেয়।
  • নখের মাঝখানে গাঢ় কালচে লম্বা দাগ থাকলে ও শরীরে টিউমার থাকলে ঐ টিউমারে ক্যান্সার হয়।
  • বৃদ্ধ বয়সে একসাথে চোখ হলুদ হলে ও পেটে পানি জমলে বুঝবেন লিভার ক্যান্সার হয়েছে।
  • দীর্ঘদিন কারো মাথা ব্যথা হলে যক্ষা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • যদি কারো পুরাতন মাথা ব্যথা কোন কারনে চাপা পড়ে তাহলে তার যক্ষা হয়।
  • বুকের সর্বনিম্ন হাড়ের বরাবর পিঠের দিকে ব্যথা হলে বুঝবেন কিডনিতে পাথর আছে।
  • যে সমস্ত শিশুদের জন্মের পর চার মাসের মধ্যে ঘাড় শক্ত বা সোজা হয় না তাদের মানসিক সমস্যা হয়।

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা হোমিওপ্যাথি দর্শনেই মিলে।

 হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা।
হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তা
  • বিজ্ঞ হোমিওপ্যাথদের মতে পাগল (উন্মাদ) রোগের অন্যতম কারণ যক্ষ্মা দোষ।
  • গণোরিয়া বা চর্মরোগ চাপাপড়া পাগল (উন্মাদ) হওয়ার একটি বিশেষ কারণ।
  • পুরাতন রোগ ধীরে ধীরে আরোগ্য হয়, হঠাৎ দ্রুত আরোগ্য হলে বুঝবেন ওষুধ নির্বাচন ভুল হয়েছে।
  • রোগ লক্ষণের সাথে রোগীর মানসিক প্রশান্তি আসলে বুঝবেন রোগ উপশম হচ্ছে।
  • উড়ে বেড়ানোর স্বপ্ন দেখলে বুঝবেন এটি টিকার কুফল।
  • মাথায় বা কপালে হাত রেখে ঘুমানো লিভারে রক্তজমার লক্ষণ। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
  • সোরা প্রধান রোগীর স্বাস্থ্য শীর্ণ হলে এরা খুব চঞ্চল বা অস্থির প্রকৃতির হয়। 
  • যুবক বয়সে বেশি লম্বা, ক্ষীর্ণ ও দুর্বল হলে বুঝবেন বংশে যক্ষা থাকার ইংগিত বহন করছে।
  • কেউ বার বার ঢোক গিললে বুঝবেন এটি পক্ষাঘাতের পূর্ব লক্ষণ।
  • বার বার কন্ঠস্বর বসে গেলে বুঝবেন এটি রাজ যক্ষার লক্ষণ নির্দেশ করছে।
  • শিশুদের নখ সরু হলে শিশু বড় হয়ে মেরুদন্ড দুর্বল হয়।
  • শিশুর নখ পাতলা ও ঢেউ খেলানো হলে বড় হয়ে মেরুদন্ড বাঁকা হয়।

হোমিওপ্যাথি মনি মুক্তাগুলো বিজ্ঞ চিকিৎসকগণের পর্যবেক্ষণ ও মতামত।:

** নখ লাল হলে- বুঝবেন হৃৎপিন্ডের রোগ নির্দেশ করছে।
** নখ অর্ধেক সাদা, অর্ধেক চরহশ রং হলে কিডনী রোগের ইংগিত বহন করে।
** নখের চারিদিকে টিস্যু ঢেকে থাকলে ফুসফুসের রোগ হতে পারে।
** নখ হলুদ বা হালকা নীল রং হলে ডায়াবেটিসের ইংগিত বহন করে।
** নখের চারিদিক পাকলে বুঝবেন পরিপাকতন্ত্র, লিভার, পিত্তথলি, এপেনডিক্স এক সাথে আক্রান্ত হতে পারে।
** ঠোঁট মোটা মানুষদের সাধারণত রাগ বেশী হয়। মেডোরিণাম তার অন্যতম উদহারণ।
** শিশুকে দুধ পান করার সময় মা তাড়াহুড়া করলে শিশু বড় হয়ে আক্রমনাত্মক হয় ও নিজেকে বিজ্ঞ মনে করে। তাই দুধপান করানোর সময় তাড়াহুড়া করা উচিত নয়।

** নাকের সর্দিরোগ পুরোনো হলে ঘ্রাণ ও জিহ্বার স্বাদ লোপ পায় কিন্তু তরুণ সর্দিতে শুধু ঘ্রাণ লোপ পায়।
** যে সব মেয়েদের নিদিষ্ট সময়ের পর সামান্য অল্প পরিমান মাসিক স্রাব হয় তারা সর্দি প্রবণ হয়।
** পর্যায়ক্রমে মানসিক ও শারীরিক অশান্তি এবং পরিবর্তনশীলতা ক্ষয় দোষের অন্যতম লক্ষণ।
** যে সব মানুষদের পায়খানার বেগে সকালে ঘুম ভেঙ্গে বিছানা ত্যাগ করে দ্রুত পায়খানায় যেতে হয়, বুঝবেন তারা যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হতে যাচ্ছে।

** কখনো গরম কাতর আবার কখনো শীত কাতর ক্ষয়দোষের নির্দেশক লক্ষণ।
** অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান করলে তাতে সমস্যা হয় না কিন্তু নরমাল পানি পান করলে সমস্যা হয়, ইহা যক্ষ্মার লক্ষণ।
** ডা. কেন্ট বলেন যাদের মনে অস্থিরতা দেখা দেয় তাদের পাগল বা অন্য কোন জটিল রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
** কড়া মিষ্টি, কড়া লবন খাওয়ার আকাঙ্খা ও কড়া গরম কাতর হয় তারা সাধারনত যে কোন  কাজে তাড়া-হুড়া করে, টেনশান করে,খুঁত-খুঁতে হয়।

সর্বক্ষেত্রে ব্যস্ততা ও হটকারিতা, ফুর্তিবাজ, মাথা গরম টাইপের হয়। (আর্জেন্ট-নাইট, মেডোরিণাম)।

** যারা খাদ্যের মধ্যে অতিরিক্ত লবন খায়, তাদের অধিকাংশ পিত্তপাথুরীতে আক্রান্ত হতে দেখা যায়।


** সোরার শিশুরা অস্থির, সাইকোসিসের শিশুরা উদরাময়ের প্রবণতাযুক্ত হয়। সিফিলিসযুক্ত শিশুরা খিচুনি প্রবণ হয়।
** সালফারের চর্মপীড়া চাপা দিলে বার বার অসুস্থ হবার প্রবণতা দেখা দেয়।
** সোরিণামের চর্মপীড়া চাপা দিলে সামান্য ঠান্ডাতে বার বার টনসিল প্রদাহ হয়।
** সিফিলিনামের সামান্যতম লক্ষণকে চাপা দিলে পরিপূর্ণ লক্ষণযুক্ত যক্ষার আবির্ভাব হয়।
** যে সব রোগীদের ক্ষেত্রে নোসড ব্যবহার করবেন তারা প্রায়ই রাগ, খিটখিটে মেজাজ, সব সময় দুঃখবোধ, মনে মনে ভাবে বিধাতার অভিশাপ,

অবাধ্যতা, নির্বুদ্ধিতা, সব সময় মিথ্যা বলা, প্রচন্ডতা, অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারযুক্ত হয়। সিফিলিনামের ক্ষেত্রে কিছুটা তফাৎ আছে।
** রোগী যখন নিশ্চিত যক্ষ্মা বিষে আক্রান্ত থাকে তখন জ্বরে ভুল বকে ও বেশী কথা বলে।
** রোগীর মারাত্বক অবস্থায় নাড়ীর ৭ম বা ৯ম বিট ফেল করলে, রোগী ৭ দিন বা ৯ দিন বাঁচতে পারে।
** পালসেটিলার স্ত্রী রোগীর মাম্স হলে মাম্সের ব্যথা স্থান্তরিত হয়ে যে পার্শ্বে মাম্স হয় সে পাশের স্তনের গ্রন্থি ফোলে ও প্রদাহ হয়, পরে অন্য
পাশে স্তনের গ্রন্থি ফুলে ও প্রদাহ হয়।
** পালসেটিলার পুরুষ রোগীর মামস হলে মাম্সের ব্যথা স্থান্তরিত হয়ে যে পার্শ্বে মাম্স হয় সে পাশের অণ্ডকোষ ফোলে ও প্রদাহ হয়,পরে অন্য
পাশে অণ্ডকোষ ফুলে ও প্রদাহ হয়।
** প্লাটিনা পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ও মূল্যবান পদার্থ তেমনি প্লাটিনার রোগীরা নিজেকে সবচেয়ে দামী  মনে করে। সব চেয়ে দামী জিনিস কিনতে ও
পরতে চায়, টাকা পয়সা বেশি খরচ করে।
** পালসেটিলার শিশুদের কোলে নিয়ে ধীরে-ধীরে চললে কান্না থামে, খুশি হয়, কারণ  পালসেটিলার রোগের গতি ধীর।
** আর্সেনিকের শিশুদের কোলে নিয়ে দ্রুত চললে কান্না থামে শান্ত হয়, কারণ আর্সেনিকের রোগের গতি দ্রুত।

Read More:শিশু চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে

** ক্যানাবিস-ইন্ডিকার রোগীরা বাচালের মত সারাক্ষণ বক-বক করে। কথার সুত্র হারিয়ে ফেলে।  যেমন গাঁজা খেলে মানুষ বাচালের মত বক-বক
করে। কথার সুত্র হারিয়ে ফেলে। (ক্যানাবিস ইন্ডিকা গাঁজা থেকে তৈরী)।
** কষ্টিকামের রোগীরা লবণ পছন্দ করে, মিষ্টি অপছন্দ করে। লবণে পোঁকা ধরে না কিন্তু মিষ্টিতে পোঁকা ধরে। লবণে যেমন রোগ জীবাণু পোঁকা-মাকড়
ধরে না কস্টিকামের রোগীর মনে তেমনি  অন্যায় বাসা বাঁধেনা। এরা অন্যায়ের ব্যাপারে কঠিন প্রতিবাদী। লবণ রোগ জীবাণু প্রতিহত করার ক্ষমতা রাখে
বলেই হয়ত কস্টিকামের মানুষেরা লবণ পছন্দ করে। মিষ্টি রোগ জীবাণু প্রতিহত করার ক্ষমতা রাখে না বলেই হয়তো কস্টিকামের রোগীরা মিষ্টি পছন্দ
করে না।

 

ধন্যবাদান্ত :
ডা. মোহা. আশরাফুল হক
প্রভাষক
মেটেরিয়া মেডিকা বিভাগ
সাভার হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
সাভার, ঢাকা।
ফোন : 01718 520 306
Share this content:

Dr. Khatun invites you to join her in this journey with City Homeo. Your engagement and encouragement are crucial in advancing this endeavor. Together, we can strive towards a healthier community and a better tomorrow.